২৬
মে
২০১৫,
সান্ধ্য অধিবেশনে খবরটা
শুনে,
হতবিহল
হয়ে
পড়লাম। স্মৃতির পাতায়
খুঁজে
পেলাম
কত
শত
স্মরণীয় মূহুর্ত। আরভিএর সাথে
আমার
গাঁটছাড়া সেই
১৯৮৩
তে। এই
ছোট্ট
সময়ে
২৩
টা
বছরের
স্মৃতি,
সামান্য হলেও
তার
পরিমান
নেহাত
কমনয়। ভরাট
কন্ঠ,
স্নেহমাখা সম্মোধন সব মিলিয়ে
স্যালুলয়েড ফ্রেমে
বাধানো
চমৎকার
এক
ছবি। কিন্ত
রজত
জয়ন্তী
উদযাপনের আগেই
যতি
টানতে
হলো।
সেই দিনের যাত্রাপথ |
১৯৯৪
এর
বর্ষা
ভরা
এক
সন্ধায়,
রাজশাহী কারিতাশ ভবনে
সাক্ষাত। বাংলাদেশ থেকে
বানীবদ্ধ করা
হবে
চেতনার
জন্য
ইতিহাসের প্রথম
নাটক।
কারিতাশ ভবনে
বিদ্যুৎবিহীন, বর্ষায়
ধুয়ে
যাওয়া
সেই
সন্ধ্যায় স্ক্রিপ্ট লিখলেন
সবুজ
ভাই।
একটা
ক্যাসেট রেকর্ডার, একটা
মাইক্রোফোন আর
আমরা
৪
জন
অভিনেতা (সুনাম,
সেন্টু,
জাকিরভাই ও
আমি।
মাকসুদা আগেই
চলে
গেছে)। রেকর্ডিং বন্ধ
করতে
হয়েছে।
বৃষ্টি
থামে
না।
রাত
৮
টা
প্রায়।
ফিরতে
হবে
বিশপস্
হাউস।
তিন
সাইকেলে আমরা
৬জন
রওনা
হলা্ম,
গন্তব্য ৯
কিমি
মাত্র।
স্মৃতি
চারণ
করছিলাম প্রিয়
দিলীপ
দা'র সাথে প্রথম
স্বাক্ষাতকারের। বলা
দরকার
ঘটনাটা
চেতনা
অনুষ্ঠানের গাছতলার সেলুন
নাটক
রেকর্ডিং এর।

সেই
দিলীপদা শর্ট
ওয়েভে
যখন
জানালেন, ৩১
মে
আরভিএ
পরিবার
ছাড়ছেন,
স্মৃতির সরোবরে
বয়ে
গেল
তপ্ত
লু
হাওয়া।
কস্টের
পরগাছায়, হৃদয়
বাতায়ণ
ভরে
গেলেও
তোমার
জন্য
শুভ
কামনা
রইল
দাদা।
ভাল থেক সব
সময়..
এই
কামনা
শুধু....
অাশিক
ইকবাল
টোকন
রাজশাহী, বাংলাদেশ..
Comments